জাতীয়

২৪ ঘন্টায় মৃত হাজারেরও বেশি, দেশে মোট আক্রান্তের সংখ্যা ছাড়াল ২২ লক্ষ

২৪ ঘন্টায় মৃত হাজারেরও বেশি, দেশে মোট আক্রান্তের সংখ্যা ছাড়াল ২২ লক্ষ
প্রতীকী ছবি

দেশজুড়ে লাফিয়ে বাড়ছে করোনা সংক্রমণ। শেষ ২৪ ঘন্টায় করোনা আক্রান্ত হলেন ৬২ হাজার ৬৪ জন। পাশাপাশি মৃত্যু হয়েছে ১০ হাজার ৭ জনের।

নতুন করে সংক্রমণের জেরে দেশে মোট আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২২ লক্ষ ১৫ হাজার ৭৫ জন। এরমধ্যে অ্যাক্টিভ কেস রয়েছে ৬ লক্ষ ৩৪ হাজার ৯৪৫ টি। করোনাকে হারিয়ে সুস্থ হওয়া মানুষের সংখ্যা বর্তমানে ১৫ লক্ষ ৩৫ হাজারের বেশি। দেশজুড়ে এখন পর্যন্ত মোট মৃত্যু হয়েছে ৪৪ হাজার ৩৮৬ জনের।

দৈনন্দিন করোনা টেস্টের হারে খুব শীঘ্রই নয়া মাইলফলক তৈরী করতে চলেছে আমাদের দেশ ভারত। কোনও ব্যক্তি করোনা সংক্রামিত কিনা তা জানতে ব্যাপক হারে চলছে করোনা টেস্টিং। প্রতি মিনিটে পাঁচশো টেস্টের ব্যবস্থা করা হয়েছে।

[ আরও পড়ুন : রাম মন্দিরে থাকবে ২১০০ কেজির অষ্টধাতুর ঘণ্টা, সৃজনে সহায়ক মুসলিম কারিগররাও ]

তবে এবার সম্ভবত কমতে চলেছে করোনার প্রকোপ। মনে হচ্ছে আসল সুখবর আসতে চলেছে। রিপোর্ট অনুযায়ী ৪০ শতাংশ করোনা আক্রান্তদের ক্ষেত্রে দেখা গিয়েছে কোনও উপসর্গ নেই, অর্থাত্‍ তাঁরা অ্যাসিম্পট্যোম্যাটিক। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এই রকম উপসর্গহীন করোনাই ধীরে ধীরে ছড়াবে। যার ফলে একসময় করোনার বিশেষ কোনও উপসর্গ আর থাকবে না। এতেই করোনার প্রকোপ কমার দিকে যাবে বলে আশা করছেন বিশেষজ্ঞরা।

বস্টন আশ্রয়শিবিরে ১৪৭ জন করোনা আক্রান্তের মধ্যে ৮৮ শতাংশের কোনও উপসর্গ মেলেনি। অথচ তারা করোনা আক্রান্ত। নর্থ ক্যারোলিনা, আরকানসাস, ওহিও এবং ভার্জিনিয়ায় ৩২৭৭ জন আক্রান্ত হলেও ৯৬ শতাংশ অ্যাসিম্পট্যোম্যাটিক। সাত মাস ধরে চলা এই মহামারীতে মারা গিয়েছেন ৭ লক্ষ মানুষ। তবে বেশিরভাগ মানুষকেই ছুঁতে পারেনি করোনা। কীকরে, এই প্রশ্নই তুলছেন বিজ্ঞানীরা।

তাঁরা বলছেন, কম বেশী সবাই করোনা আক্রান্ত হয়েছেন। কিন্তু বেশিরভাগ মানুষই অ্যাসিম্পট্যোম্যাটিক অর্থাত্‍ তাঁদের কোনও উপসর্গ নেই। গবেষকদের ধারণা এত উপসর্গ রয়েছে এই ভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার, যে সঠিক ভাবে কোনও একটা নির্দিষ্ট ধারাকে চিহ্নিত করা সম্ভব নয়। ভ্যাকসিন তৈরির পথ যত সুগম হচ্ছে, মানুষের শরীরেও ততটাই রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা তৈরি হয়ে যাচ্ছে বলে মনে করছেন তাঁরা।

[ আরও পড়ুন : ১০১ ধরনের অস্ত্র ও সরঞ্জাম নিজেই বানাবে ভারত, আমদানি বন্ধের ঘোষণা ]

সুত্র:কলকাতা24×7

আরও পড়ুন ::

Back to top button