সিজারিয়ান অপারেশন কী আসলে একটা ব্যবসা হয়ে দাঁড়িয়েছে?
সারা ভারত জুড়ে সিজারিয়ান অপারেশনের মাধ্যমে মাতৃ জঠর থেকে শিশু কে ভূমিষ্ঠ করা বেশীরভাগ বেসরকারি হাসপাতালের ব্যবসা হয়ে দাঁড়িয়েছে।
সরকারী হাসপাতালে ও সিজারিয়ান অপারেশন নিয়ম হয়ে দাঁড়িয়েছে। মরার সময় বেসরকারি হাসপাতালে ভেন্টিলেশনে রেখে বেশি বিল দাবী করা দস্তুর হয়ে পড়েছে।সম্প্রতি এক সমীক্ষায় জানা গেছে লকডাউনের সময় সারা ভারতে জন্ম নিয়েছে প্রায় ১,৭৫০০ শিশু।
৯৬ শতাংশ শিশু পৃথিবীর আলো দেখেছে সিজারিয়ান অপারেশন ছাড়াই। তাহলে কি সিজারিয়ান অপারেশন টা আসলে একটা ব্যবসা হয়ে দাঁড়িয়েছে? এই প্রশ্নটা জনমানসে ঘুরপাক খাচ্ছে। সিপিআইএম নেতা তথা প্রাক্তন সহকারী সভাধিপতি মামুদ হোসেন রাজ্য সরকারের স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য কে ই-মেইল বার্তা পাঠিয়ে সিজারিয়ান অপারেশনের অপব্যবহার নিয়ে তথ্য অনুসন্ধান কমিটি গঠনের মাধ্যমে যথাযথ প্রশাসনিক ব্যবস্হা গ্রহণের দাবী জানিয়েছেন।
আরও পড়ুন : পূর্ব মেদিনীপুর জেলায় মোট আটটি পুজোর উদ্বোধন করবেন রাজ্যের মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী
সেই সাথে ভেন্টিলেশনের অপব্যবহার রোধ করার বিধিনিষেধ চালু করার দাবী জানানো হয়েছে।সিপিআইএম নেতা মামুদ হোসেন বলেন চিকিৎসকরাই বলেন গর্ভবতী মহিলার ক্ষেত্রে স্বাস্থ্যের প্রশ্নে খুবই বিপজ্জনক। অথচ অনেক চিকিৎসক অর্থের লোভে সিজারিয়ান অপারেশনের পথকে বেছে নিচ্ছেন।
অবিলম্বে সিজারিয়ান অপারেশন নিয়ে লক্ষণ রেখা টানা উচিত বলে অভিমত প্রকাশ করেন সিপিআইএম নেতা মামুদ হোসেন।